শুভ জন্মদিন শহিদুল আজম


২০১৫ জুলাই ৩০ ০৭:০৬:২১ প্রকাশিত
 
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : এটিএন নিউজের এডিটর, ইনপুট শহিদুল আজমের জন্মদিন ৩০ জুলাই। ৪৭ বছরে পা দিলেন তিনি। শুভ জন্মদিন শহিদুল আজম।
দ্য রিপোর্টের পক্ষ থেকে এই সাংবাদিককে ফুলেল শুভেচ্ছা।
শহিদুল আজমের বাবা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা মো. আসগার হোসেন ও মা ফিরোজা আসগার। পরিবারে চার-ভাইবোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়। ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করা শহিদুল আজমের লেখালেখি শুরু হয় স্কুলজীবনে।তিনি ১৯৯২ সালে দৈনিক আজকের কাগজে স্পোর্টস রিপোর্টার হিসেবে সাংবাদিকতা শুরু করেন। একই বছর দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকায় স্পোর্টস রিপোর্টার হিসেবে যোগ দেন। পরের বছরই স্পোর্টস ইনচার্জ হন। ১৯৯৬ সালে বাংলাবাজার পত্রিকায় চিফ রিপোর্টার হিসেবে পদোন্নতি পান। ১৯৯৮ সালে প্রকাশিত দৈনিক মানবজমিনে আবার স্পোর্টস এডিটর হিসেবে যোগ দেন। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত এ পত্রিকায় বার্তা সম্পাদকের দায়িত্বপালন করেন। ২০০৬ সালের শেষের দিকে দৈনিক ভোরের কাগজের বৈকালিক সংস্করণ ভোরের কাগজ দিনের শেষের নির্বাহী সম্পাদকের পদে যোগ দেন। ২০০৭ সালে শহিদুল আজমের নেতৃত্বেই প্রকাশিত হয় দেশের প্রথম মিডডে ডেইলি দৈনিক দিনের শেষে। দেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে এটি একটি বিপ্লব। ২০১০ সালে তিনি পুনরায় তিনি দৈনিক মানবজমিনে ফিরে আসেন নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে। একই বছরের ডিসেম্বরে তিনি দৈনিক সকালের খবরে নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব নেন। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে সংবাদপত্র জগত ছেড়ে ইলেকট্রনিক মিডিয়া এটিএন নিউজে যোগ দেন। তিনি এখনও সেখানেই দায়িত্বরত আছেন। সেরা রিপোর্টিংয়ে শহিদুল আজম বেশকিছু পুরস্কার পেয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল— ১৯৯৫ সালে নারী নির্যাতন বিরোধী রিপোর্টের জন্য নুরজাহান স্মৃতি পুরস্কার, স্বাস্থ্য বিষয়ক অনুসন্ধানী রিপোর্টিংয়েরজন্য দু’বার পিআইবি-ইউনিসেফ পুরস্কার ও সেরা স্পোর্টস রিপোর্টিংয়ের জন্য ডিআরইউ পুরস্কার অর্জন।সাংবাদিকতার পাশাপাশি পেশাদার এবং সেচ্ছাসেবী বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গেও তিনি যুক্ত।দেশের ক্রীড়ালেখকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তিনি।ক্রীড়া সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য ২০১৪ সালের ৫ জুলাই বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি তাকে সম্মাননা জানিয়েছে। দু’টি গ্রন্থের রচয়িতা তিনি। লিখেছেন বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার থিমসঙ্গীত। ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অভিষেক টেস্টের জনপ্রিয় ক্রিকেট সঙ্গীত ‘চার মারো রে ও ছক্কা মারো রে’ এর রচয়িতাও তিনি। দুরন্ত শৈশবেও তিনি ক্ষুদে বিজ্ঞানী হিসেবে নজর কেড়েছিলেন।কলাগাছের বাকল থেকে সুতা উদ্ভাবন করে তিনি ১৯৮৩ সালে জাতীয় পুরস্কার পান।

শহিদুল আজম: বহুমাত্রিক প্রতিভা

ক্রীড়া সাংবাদিক হিসেবে দীর্ঘ ক্যারিয়ার শহিদুল আজমের। লিখেছেন অসংখ্য অনুসন্ধানী রিপোর্ট। ফাঁস করেছেন ক্রীড়াঙ্গনের অনেক দুর্নীতি ...

জহির আব্বাসের সাথে...

কিংবদন্তী ব্যাটসম্যান জহির আব্বাস এবং নাসিমুল গনির মাঝে, ১৯৯২ সালে তৎকালীন ঢাকা শেরাটন হোটেলে তোলা এ ...

নূরজাহান স্মৃতি পুরস্কার পেলেন শহিদুল আজম

সেরা রিপোর্টিংয়ের জন্যে জীবনের প্রথম পুরস্কার অর্জনের পর পত্রিকার প্রথম পাতায় প্রকাশিত রিপোর্ট-...